Amader Kantho- Bangla Online News Portal and Bangladeshi online news source for Game, Binodon, politics, national, international, lifestyle, sports, and many more factors.

ঢাকা, রবিবার, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২, ১১ মে, ২০২৫

Facebook Facebook Facebook Facebook

ডিমের দাম বাড়িয়েছে করপোরেট সিন্ডিকেট

আমাদেরকণ্ঠ ডেস্ক :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ আগষ্ট, ২০২৩, ১১:০৪
সিন্ডিকেট

মাছ-মাংসের ঊর্ধ্বমুখী বাজারে করপোরেট সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এক পিস ডিমের দাম বাড়ানো হয়েছে পাঁচ টাকা। কৃত্রিম সংকট তৈরি করে ভোক্তাদের কাছ থেকে ১০ টাকার ডিম ১৫ টাকা বিক্রি করে কেবল আগস্ট মাসের ৭ দিনে ১২৫ থেকে ১৪০ কোটি টাকা অতিরিক্ত মুনাফা তুলে নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে করপোরেট ব্যবসায়ীরাই মুনাফা করেছেন ৬০ থেকে ৭০ কোটি টাকা।

করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- কাজী ফার্মস, প্যারাগন পোল্ট্রি, নারিশ ফিড, আফতাব বহুমুখী ফার্মস, বাংলাদেশ হ্যাচারি লিমিটেড, ফেরদৌসী পোলট্রি কমপ্লেক্স, মোল্লা পোলট্রি ফার্মস, আপন অ্যাগ্রো কমপ্লেক্স, নবীণ অ্যাগ্রো ফার্মস, খন্দকার পোলট্রি কমপ্লেক্স, ইউনাইটেড এগ্রো কমপ্লেক্স কোম্পানি ইত্যাদি।

দাম বাড়ানোর কারণ জানতে চাইলে পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মুহাম্মদ মহসিন বলেন, ‘বেশকিছু দিন প্রচণ্ড গরম ছিল। খামারে অনেক মুরগি মারা গেছে। পাশাপাশি বৈরী আবহাওয়ার কারণে খাল-বিল, সাগর-নদী থেকে মাছ আহরণ কমেছে। বাজারজাতও কম হয়েছে। এছাড়া ভোক্তা-পর্যায়ে কিছু রুচির পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টির কারণে এখন ডিম-খিচুড়ি খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। গ্রামীণ জনপদ থেকে ডিম আসা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। সবকিছু মিলে ডিমের ঘাটতি ছিল। বাজারে ডিমের চাহিদা চার কোটি ৭০ লাখ। এমনিতে আমাদের উৎপাদন ৩০ থেকে ৩৫ লাখ কম ছিল। ফলে বাজার অস্থিতিশীল হয়েছে।

দেশের বাজারে বর্তমানে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা। খামারিদের দাবি, উৎপাদন খরচ ১১টাকা। তারা খামার-পর্যায়ে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১ টাকা ৫০ পয়সায়। তাই খুচরা বাজারে ডিমের দাম সর্বোচ্চ ১৩ টাকা হওয়া উচিত। তবে, খামারিদের এ দাবি সত্য নয়— বলছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, খামার থেকে প্রতিটি ডিম কিনতে হচ্ছে ১২ টাকা ২০ পয়সা থেকে ১২ টাকা ৫০ পয়সায়। তারা বেশি দামে ডিম বিক্রি করছে কিন্তু রসিদ দিচ্ছে না।

বেশকিছু দিন প্রচণ্ড গরম ছিল। খামারে অনেক মুরগি মারা গেছে। পাশাপাশি বৈরী আবহাওয়ার কারণে খাল-বিল, সাগর-নদী থেকে মাছ আহরণ কমেছে। বাজারজাতও কম হয়েছে। এছাড়া ভোক্তা-পর্যায়ে কিছু রুচির পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টির কারণে এখন ডিম-খিচুড়ি খাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। গ্রামীণ জনপদ থেকে ডিম আসা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। সবকিছু মিলে ডিমের ঘাটতি ছিল। বাজারে ডিমের চাহিদা চার কোটি ৭০ লাখ। এমনিতে আমাদের উৎপাদন ৩০ থেকে ৩৫ লাখ কম ছিল। 

বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. জিয়াউল হক
চেয়ারম্যান: মিসেস নাজমা হক
ঠিকানা: শাঁহ আলী টাওয়ার (৩য় তলা)
৩৩, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ ।

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি ।
©২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । আমাদেরকণ্ঠ২৪ ডট কম, জিয়া গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ।
কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন নাম্বার CRW-24516